FASCINATION ABOUT কবিতা, গল্প, গদ্য

Fascination About কবিতা, গল্প, গদ্য

Fascination About কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

বই ইলেক্ট্রনিক্স সুপার স্টোর কিডস জোন গিফট ফাইন্ডার ঘরে বসে আয় করুন

কত রাত কেটে গেছে দেহমূল্য হিসাব মেলাতে, একবার অনর্থক ডাকো, কালো

ক্যাশলেস আউটপেশেন্ট সেবা চালু করল মেটলাইফ বাংলাদেশ

[তৃতীয় ভূগোলের মানুষ, মহলের উল্টো দিকে, সাজিদুল হক]

কবি- প্রবর রিপন তোমরা যুদ্ধ ছেড়ে দিলে আমি সিগারেট ছেড়ে দেবো অস্ত্র কারখানা বন্ধ করলে সেখানে তামাকচাষীরা চাষ… ...বিস্তারিত

কবিতাটি শুরু করেন কবি লালনের উক্তি দিয়ে ‘যথা যাই মানুষ দেখি মানুষ দেখে জুড়াই আঁখি’। কিন্তু সেই মানুষের মাঝেই লুকিয়ে আছে যে শয়তান তাকেই কবি যখন দেখেন স্বর্গের মতো পৃথিবীকে নরক করে তুলছে শুধু বাণিজ্যের চাদরে তখন মানুষই লজ্জা পায় নিজেকে মানুষ হিসেবে পরিচয় দিতে। তৃতীয় ভূগোল বলতে কবি তৃতীয় বিশ্বের মানুষের কথা বলেছেন। যাদের উপর সাম্রাজ্যজ্যবাদের কালো হাত মানুষকে করছে আদম হাওয়ার মতো স্বর্গচ্যুত।

দোয়ারাবাজারে পানিতে ডুবে মা-মেয়ের মৃত্যু

বসে গল্প করবে আমার সঙ্গে, ইচ্ছে হলে গান গাইবে

কবি- মাইকেল মধুসূদন দত্ত আশার ছলনে ভুলি কী ফল লভিনু,হায়, তাই ভাবী মনে?

ঈশানী রায়চৌধুরী ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর উ

চোখের ভেতর হীমযুগের মৃত জোনাক পোকার হাহাকার ছুঁড়ে দাও? এই শ্রাবণ মেঘের

হাইকু (একবচনে "হাইকি") একধরনের click here সংক্ষিপ্ত জাপানি কবিতা। তিনটি পংক্তিতে যথাক্রমে ৫, ৭ এবং ৫ জাপানি শ্বাসাঘাত মোরাস মিলে মোট ১৭ মোরাসের সংক্ষিপ্ত পরিসরে একটি মুহূর্তে ঘটিত মনের ভাব প্রকাশ করা হয়। জাপানি হাইকু একটি লাইনে লিখিত হয়। সেই বাক্যটিতে ১৭টি মোরাস থাকে। সাধারণত একটি ছবি বর্ণনা করার জন্য হাইকু লিখিত হয়। মোরাস ও মাত্রা একই ব্যাপার নয়। ইউরোপীয়গণ ১৭ মোরাসকে ১৭ দল মনে করে হাইকু লেখার সূত্রপাত করে। তাদের দেখাদেখি বাংলা ভাষায় ১৭ মাত্রার হাইকু লেখার প্রচলন হয়। মোরাস, দল ও মাত্রা এক-একটি ভাষার নিজস্ব শ্বাস অনুসারী। সেই অনুযায়ী ১২ মোরাসে ১৭ সিলেবল হয়। ইউরোপে ইমেজিস্ট আন্দোলনের পর ১৭ সিলেবলের পরিবর্তে আরো বেশি সিলেবলের হাইকু লেখা শুরু হয়েছে। জ্যাক কেরুয়াক প্রমুখ মার্কিন কবিগণ স্বীকার করেছেন যে মার্কিন উচ্চারণ জাপানি উচ্চারণ হইতে সম্পূর্ণ পৃথক। তারা ১৭ দল ও তিন বাক্যবন্ধন অস্বীকার করে হাইকু লিখেছেন। বাংলা ভাষায় প্রথম আন্তর্জাতিক হাইকু কবি সম্মেলন হয়েছে ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯, কলকাতায় কৃষ্ণপদ ঘোষ মেমোরিয়াল ট্রাস্ট ভবনে, 'যুথিকা সাহিত্য পত্রিকা'র আয়োজনে।[১] লিমেরিক[সম্পাদনা]

এখন এ প্রশ্নের উত্তর দেয় শক্ত ব্যাপার। এ প্রশ্নের উত্তরের দিকে পরে আসছি। আগে আমরা গদ্যের কথায় আসি। গদ্যে কি আসলে কোন ছন্দ আছে? গদ্য মানেতো সরল কথা মাত্র।

মান্ধাতার আমলের ওই শীর্ণ ঘর-দুয়ার, গামছা-তবন, সায়া-ব্লাউজ আর কত? এহন নতুনের জয়গান। নতুন ধারার বাড়িটা ঠিক এমন আধুনিক আর উত্তরাধুনিক থেইকে ভিন্নতর। সাদামাটা তবে আধুনিকের থেইকে খরচাভার না হৈয়ে গাছপালায় থাকবে আবৃত। নির্জনতা, উন্মুক্ততা আর কোলাহলমুক্ততা। বাড়ির ফটক তুলনামূলক আধুনিক থেকে বৃহৎ। মানুষ চলাচলে একে অন্যের লগে যাতে হাতের কোনো স্পর্শ না লাগে। মোদ্দা কথা মহামারী বাধাগ্রস্ত হয়। স্পর্শ আশংকায় বেডরুমও হৈবে বড়। জরুরি না হইলে এসির দরকার নাই। ফ্যান বা প্রকৃতির বাতাসই যথেষ্ট। আধুনিকের মত কম জানালা নয়, বাতাস চলাচলের জন্যে বেশি সংখ্যক জানালা রৈবে। রৈবে ঝর্ণা, কিচেন ও বাথরুম আধুনিক স্টাইলে। গৃহের রংগে থাকবে অন্য চড়া রং থেকে সবুজের আধিপত্য। যাহা শান্তির প্রতীক। স্বাস্থ্যকর। ধূসর রঙও চলবে। গৃহের নকশা হবে প্রকৃতি বান্ধব। আধুনিক লেখকরা পরের ধানে মই চেলে একশো বছর রাজত্ব কইরেছে কিন্তু করোনা পরিবর্তিত পৃথিবীর সাহিত্য হবে এর বিপরীত। মারীচক্র সিড়ি বেয়ে করোনা ও প্রকৃতির অভিশাপে পৃথিবী যে তার চিত্র পালটাচ্ছ, জরাজীর্ণ আধুনিক মার্কা গতানুগতিক লেখকদের দৃষ্টি সেখানে ছানিকাতর। আধুনিকবাদীরা ভাবিতেছেন, নতুন ধারায় তাহারা আরও পরে করিবে। নতুন ধারার সফলতা দেখার জন্যে আর কত ঘাপটি মাইরে বইসে থাকবেন?

Report this page